Haritaki Powder – 500 gm
150.00৳
+ Free Shippingপ্রচলিত আছে, প্রতি সকালে এক কাপ পরিমাণ হরীতকী ভেজানো পানি ব্যবহার করলে রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। আমলকী ও বিভীতকীর (বহেড়া) সঙ্গে হরিতকী ভেজানো পানি, সব রোগের আশ্চর্য মহৌষধ। আমলকী, হরিতকী ও বহেড়া এই তিন ফলের মিশ্রণকে ত্রিফলা বলে। আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ত্রিফলা স্বাস্থ্যের জন্য বহুমাত্রিক উপকারী। হরিতকী চূর্ণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে, পিত্তশূল দূর হয়। পাইলস, হাঁপানি, চর্ম রোগ, ক্ষত রোগ, কনজাংটিভাইটিস রোগে হরীতকী ব্যবহৃত হয় বিশেষভাবে পরিশোধনের মাধ্যমে। ইহা রক্ত চাপ এবং অন্ত্রের খিঁচুনি হ্রাস করে। হৃৎপিণ্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে। ইহা রেচক, কষাকারক, পিচ্ছিলকারক, পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়বিক শক্তিবর্ধক। তাই ইহা নতুন ও পুরাতন কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজন এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। হরিতকীতে এ্যানথ্রাকুইনোন থাকার কারণে ইহা রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ।
প্রতিদিন হরিতকী খেলে যেসব ক্ষেত্রে উপকার পাওয়া যায়—
১. হরিতকী চূর্ণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পিত্তশূল দূর হয়।
২. হরিতকী ভেজানো পানি রক্তচাপ এবং অন্ত্রের খিঁচুনি হ্রাস করে। হৃদপিন্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে।
৩. এটি রেচক, কষাকারক, পিচ্ছিলকারক, পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়বিক শক্তিবর্ধক। যে কারণে এটি নতুন ও পুরাতন কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
৪. হরিতকীর গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
৫. যারা চুলকানির (অ্যালার্জি) সমস্যায় কষ্ট পাচ্ছেন, তারা প্রতিদিন হরিতকী ফুটিয়ে সেই পানি খেলে আরাম পাবেন।
৬. হরিতকীতে অ্যানথ্রাইকুইনোন থাকার কারণে রেচক বৈশিষ্ট্যসমৃদ্ধ এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৭. হরিতকী গুঁড়া নারিকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে আঙ্গুলের ডগায় নিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসেজ করলে চুল ভালো থাকে।
৮. গলাব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরিতকী পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে ব্যথা কমে।
৯. দাঁতে ব্যথা হলে হরিতকী গুঁড়া লাগালে ব্যথা দূর হয়।
১০. রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সামান্য বিট লবণ, ২ গ্রাম লবঙ্গ বা দারুচিনির সঙ্গে হরিতকীর গুঁড়া মিশিয়ে খেলে পেট পরিষ্কার হয়।
Reviews
There are no reviews yet.